![]() |
'আনন্দ ভৈরবী' আটকে রইলো গলায়
বলা হলো না আর।
আষাঢ় দিনে আরও এক কবি লিখেছিল
'এমন ছিলো না আষাঢ়-শেষের বেলা
উদ্যানে ছিলো বরষা-পীড়িত ফুল
আনন্দ-ভৈরবী'
অণুদের ত্রিমাত্রিক চেহারা,
অসমাপ্ত রইলো পাঠ
ওদের বলে দিও সৌরীশ,
এনার্জি কার্ভে বেস-লাইনে যারা থাকে
তারাই জাত সাপ, ধার্মিক
উল্টো বোঝে ওরা
ওয়েব সেমিনারে ইন্দ্রাণীর নেমন্তন্ন,
ফেলি কী করে !
কে, কে ওখানে ? কাঙাল ?
দাঁড়াও, সময় দাও, গুছিয়ে নিই
খুলে রাখি গয়না
আমার ভয় ভাবনা যন্ত্রণা
মন ধোয়ার রসদ রেখে যাই পৃথিবীর কোণে
তারপর
প্রিয়তম তোমার হাত ধরি উলঙ্গ শরীরে।
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন