প্রশাসনিক ব্যর্থতায় ক্রমশ অশান্ত হয়ে উঠছে চিত্তরঞ্জনের রেল শহর
অপরাধের অবাধ চক্র চলছে চিত্তরঞ্জনে। কখনো পচা-গলা লাশ উদ্ধার, কখনো দুস্কৃতিকারী ঢুকে পড়ছে মেয়ে অপহরণের জন্য, কখনো প্রকাশ্য দিবালোকে গুলি করে খুন। নিত্য-নতুন এভাবে অশান্ত হয়ে ওঠা চিত্তরঞ্জনকে নিয়ে ভাবনায় পড়েছেন সাধারণ মানুষ। আর.পি.এফ এবং পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে উদাসীনতা-ই এই অরাজকতার ফল বলে মনে করছেন বিশেষ-মহল।
প্রথম ঘটনা
১৬ জুলাই হিন্দুস্থান কেবলসের পেপার মিল অঞ্চলে উদ্ধার হলো লাশ। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ সূত্রে জানানো হয়, কয়েকদিন আগে ওই মৃতব্যাক্তির পরিবার চিত্তরঞ্জন থানায় নিখোঁজ ডায়েরি নথিভুক্ত করান। কিন্তু পুলিশের গাফিলতির জন্য শেষ পর্যন্ত লাশ পাওয়া গেলো নিখোঁজ ব্যক্তির।
দ্বিতীয় ঘটনা
বুধবার
রাতে চিত্তরঞ্জন তিনম্বর গেট দিয়ে টাটা সুমো নিয়ে ৫ জন বহিরাগত যুবক
চিত্তরঞ্জন শহরে প্রবেশ করে। তাঁদের প্রবেশের সময় তিননম্বর গেটের
প্রহরারত আর.পি.এফ. জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা জানায় চিত্তরঞ্জন হাসপাতালে
যাবে কোনো রোগীর সঙ্গে দেখা করতে। পরে সেই দুষ্কৃতীরা মেয়ে অপহরণের চেষ্টা করলে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়।
তৃতীয় ঘটনা
ওয়ার্কশপ
অফিস থেকে জি এম অফিসে যাওয়ার রাস্তায় দেহ উদ্ধার করল রেল পুলিশ। আর.পি.এফ
এসে কে.জি. হাসপাতালের এম্বুলেন্সে করে দেহটিকে তুলে নিয়ে যায় চিত্তরঞ্জন
হাসপাতালে। দেহটির মাথায় ও বুকে গুলির আঘাতের সন্দেহ। দেহটির পাশ থেকে একটি হলুদ রঙের স্কুটি উদ্ধার করা হয়। স্কুটির নাম্বার WB38AT4463
This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন