![]() |
শান্তা কর রায় |
ইদানীং সে সুবিমল মিশ্র পড়ছে, তাই এসিতে শোয়না, বেশির ভাগ সময়
রামায়ণ চামারের মতো আচরণ করে ।
কোথায় লুকিয়েছে দেশ! অথৈ জল,,আর সে-,চুড়ান্ত অপরাধী নিচুস্তরের,
যিনি খাবার দিয়েছিলেন!
-তারও জরিমানা, তাকে বাঁচিয়েছিল ইসলাম ।
---এদের কারোরই আজ দেশ নেই!
হঠাৎ লোকটা চিৎকার করতে শুরু করে
হে প্রভু এতো প্রশ্ন করছিস কেন!!
ভিতরের ঘড়িটা টিকটিক করছে, শিরায় নেমে এলো পর্দা,
জড়িয়ে ধরলো সিল্ক অনুভূতির চাদর। মেঘ করেছে বৃষ্টি হবে,
নইলে তোকেই উত্তর পদে যেতে হবে বাজার।
থলি পূর্ণ হলে ফিরে আসিস, অমীমাংসিত আমার পাণ্ডুলিপির রূপকার
হে প্রভু অক্সিজেন কমছে ক্রমশ ।
অসমাপ্ত মাংসাশী তুই, সিগারেট পোড়া দেখেছিস! আচারের জারে
হাত রেখে তুই কাল্পনিক শুয়ে থাকিস, এদিকে আহত বধ্যভূমি জলমগ্ন হচ্ছে,
সামনে পড়ে আছে প্রিয় আচরণ, বমির মতন ।
প্রভু! বমি করেছিস কখনো!! রক্তবমি!! কারফিউ হয় তোর শহরে!
অথবা কোনদিন নরক ছুঁয়ে মৃত বটগাছের গুড়ির বিপরীতে বসা সন্ন্যাস দেখেছিস!!
এতো প্রশ্ন করছিস! বরাহ অবতারে তুই কিকি খেতিস!
অথবা পাক ঘেঁটে কিকি পেয়েছিলি,যদি বলে দিতিস
বুঝতে সুবিধে হতো, নিভন্ত দিন থেকে কেবলি শুকনো পাতায়
আগুন দিস প্রভু, কারণ তুই বৃষ্টি এনেছিস ।
0 Comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন